আরব আমিরাতের প্রভাবশালী শহর হচ্ছে দুবাই। বিভিন্ন দেশ থেকে এখানে কাজের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়। সরকারি ভাবে বোয়েসেল কম খরচে

প্রতিটি দেশ একে অপরের সাথে সম্পর্কযুক্ত। তবে এক দেশের নাগরিক অন্য দেশে যেতে তাদের কে সরকারি ভাবে অনুমতি নিতে হয়।

এশিয়ার এই দেশে নানা ধরনের কাজ আছে। কুয়েতে ইউরোপের দেশের মতো কাজ পাওয়া যায় এবং ভালো বেতন পাওয়া যায়। যার

সারা বিশ্বের উন্নত দেশের মধ্যে একটি হচ্ছে কানাডা। যেখানে নানা ধরনের কাজের ব্যবস্থা আছে। প্রতি বছর কানাডা থেকে বাংলাদেশে চাকরির

বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য কাজের জন্য অস্ট্রেলিয়া খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। মাত্র ৭ থেকে ১০ লাখ টাকা খরচ করে এই দেশের

বিদেশ যাওয়ার জন্য ভিসার প্রয়োজন। আর এই ভিসাটি অরজিনাল হতে হবে। বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষ ভিসা বানিয়ে প্রতারণার শিকার হয়। আজকে

পৃথিবীর বিলাসবহুল দেশের মধ্যে একটি হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। এটি ইউরোপের কোনো দেশ না হয়েও উন্নয়নের দিক থেকে অন্যতম। তাইতো প্রতি বছর

এক দেশে থেকে অন্য দেশে যাওয়ার জন্য প্রয়োজন ভিসা। তবে ভিসার মধ্যে অনেক গুলো ভাগ রয়েছে। প্রতি কাজের জন্য আলাদা

প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে কাজের জন্য সৌদি আরবে লোক নেওয়া হয়। এর মধ্যে একটি হচ্ছে কোম্পানির কাজ। সৌদি আরবের কোম্পানি

বিদেশে কাজ নেওয়ার জন্য অনুমতি পত্রের প্রয়োজন হয়, যা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নামে পরিচিত। বিভিন্ন দেশে এই ভিসা চালু আছে।

কয়েকটি পদ্ধতিতে মালয়েশিয়ার ভিসা চেক করা যায়। এর মধ্যে সহজ মাধ্যমে হচ্ছে পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক মালয়েশিয়া ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।

প্রবাসে যাওয়ার জন্য সবেচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট হচ্ছে ভিসা। এর ভিসা যদি ডুপ্লিকেট বা নকল হয় তাহলে বিদেশে যাওয়া যাবে না।

এক দেহ থেকে অন্য দেশে বৈধ ভাবে যেতে ভ্যালিড ভিসা প্রয়োজন। বর্তমানে বেশির ভাগ এজেস্নি গুলো গ্রাহকদের কে ডুপ্লিকেট ভিসা

পাসপোর্ট, ভিসা ও আবেদনপত্রের নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক করা যাবে। মালয়েশিয়ার ভিসা চেক করতে https://malaysiavisa.imi.gov.my/ এই ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে।

বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের যেকোনো দেশের ভিসার তথ্য গুলো জানা যাবে। আর নতুন ভিসার জন্য আবেদন করলে, তার বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে