রোমানিয়া ভিসার দাম কত 2024

ইউরোপের একটি উন্নতদেশ রোমানিয়া। কাজের জন্য বা ভ্রমণের যে কোনো দেশের মানুষ এখানে আসতে পারবে। এজন্য তাদের দেশের সরকারের অনুমোদন দেওয়া আছে। শুধু আপনাদের প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট থাকতে হবে। আর এটি হচ্ছে রোমানিয়া ভিসা। রোমানিয়া এই দেশে অফিস, কল-কারখানা বা কোম্পানির কাজের জন্য অসংখ্য শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়। এই দেশে কাজ করতে চাইলে রোমানিয়া ভিসার দাম কত তা জেনে ভিসা বানাতে হবে।

কেননা বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষ দালালের কাছে বিদেশ যাওয়ার জন্য প্রতারিত হচ্ছে। এই দেশে বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে। এর মধ্যে কোম্পানি, টুরিস্ট বা স্টুডেন্ট ভিসা ইত্যাদি। রোমানীয়ে যেতে কাজের সাপেক্ষে ১২ লাখ থেকে ২০ লাখ টাকা লাগে। ভালো কোনো ভিসা এজেন্সির মাধ্যমে বিদেশ যেতে পারলে খরচ কিছুটা কম হবে। রোমানিয়া কি কি ভিসা আছে, কি কি কাজ পাওয়া যাবে, বেতন কত ও যেতে কত টাকা লাগবে তার সকল কিছু জানতে পারবেন এখান থেকে।

রোমানিয়া ভিসার দাম কত

যদি বি্বের উন্নত দেশে বা ভালো একটি দেশে যাওয়ার ইচ্ছা থাকে তাহলে রোমানিয়া বেছে নিতে পারেন। এই দেশে চাকরির পাশাপাশি উন্নত জীবন যাপন করতে পারবেন। আপনারা সিজনাল বা নন সিজনাল উভয় ভিসায় রোমানিয়া আসতে পারবেন। বিদেশ আসতে যত টাকা লাগে তার বেশির ভাগ খরচ হয় এই ভিসা বানাতে। আপনি কোণ ধরনের ভিসায় বিদেশ যাবেন তার উপর এর দাম নির্ভর করবে। ভালো একটি ভিসার মাধ্যমে রোমানিয়া চাকরি করতে চাইলে ভিসার দাম ১০ লাখ টাকার উপরে লাগবে। কম দামে রয়েছে স্টুডেন্ট ভিসা। যারা উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ যায় তাদের জন্য শুধু স্টুডেন্ট ভিসা। ৭ লাখের কমেই স্টুডেন্ট ভিসায় এই দেশে যাওয়া যায়। রোমানিয়া ভিসার দাম কত তা নিচের অংশ থেকে জানতে পারবেন।

রোমানিয়া ভিসা ২০২৪

বাংলাদেশে রোমানিয়া ভিসা চালু আছে। অনেক সময় রোমানিয়া থেকে বিভিন্ন দেশে চাকরির জন্য বিজ্ঞপ্তি দেওয়। এই বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমেও অনেকে রোমানিয়া কাজ করতে যায়। আগের বছরের থেকে এই বছর ভিসার দাম বেড়েছে। ২০২৩ সালের দিকে প্রতি ভিসার খরচ ৫০ হাজার থেকে ২ লাখ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। যাদের বিদেশ যাওয়ার জন্য বাজেট কিছুটা কম, তারা কৃষি ভিসায় রোমানিয়া আসতে পারে। ৬ থেকে ৮ লাখ টাকার মধ্যেই কৃষি ভিসা পাওয়া যাবে। রোমানিয়ার কোন ভিসার দাম কতও? কি কি ভিসা রয়েছে ও ভিসা বানাতে কত টাকা লাগবে জেনেনিন।

রোমানিয়া কি কি ভিসা আছে?

একটি দেশে একাধিক ভিসা থাকে। আবার একটি ভিসা দিয়ে অনেক ক্যাটাগরির কাজ করা যায়। তবে প্রতিটি ভিসার জন্য আলাদা আলাদা চাকরি রয়েছে। যারা ভ্রমণের জন্য টুরিস্ট ভিসা বানিয়ে এই দেশে আসবে তারা এখানে কোনো প্রকারের জব করতে পারবে না। তারা শুধু পর্যটক হিসেবে থাকতে পারবে। চাকরির জন্য রোমানিয়া কি কি ভিসা আছে তা জেনে ভিসার জন্য আবেদন করুন।

  • কোম্পানি ভিসা
  • জব ভিসা
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
  • শ্রমিক ভিসা
  • লেভার ভিসা
  • সিজনাল ভিসা
  • নন সিজনাল ভিসা
  • কৃষি ভিসা
  • স্টুডেন্ট ভিসা
  • টুরিস্ট ভিসা

রোমানিয়া কোম্পানি ভিসার দাম কত

এই দেশে অনেক কোম্পানি আছে। যেই কোম্পানিতে দেশ ও বিদেশের কর্মিদের নিয়োগ দেয়। এখানে কোম্পানির চাকরি করতে রোমানিয়া কোম্পানি ভিসা বানাতে হবে। এই ভিসার মাধ্যমে তাদের দেশের যেকোনো কোম্পানিতে চাকরি দেওয়া হবে। অনেক সময় সরকারি ভাবেও এই ভিসা পাওয়া যায়। রোমানিয়া কোম্পানি ভিসার দাম ১৪ থেকে ১৬ লাখ টাকা। এর মধ্যেই ভিসা বানাতে পারবেন। আগে কোম্পানি ভিসায় রোমানীয়ে যেতে ১৩ বা ১৪ লাখ খরচ হতো। কিন্তু বর্তমানে সকল ভিসার দাম বেড়ে যাওয়ার প্রায় ১৬ লাখের মতো খরচ হয়। এছাড়া সাথে ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকা ব্যাংক ব্যালেস হিসেবে তাদের কে দেখাতে হবে।

রোমানিয়া জব ভিসার দাম কত

এটি এক ধরনের ভিসা, যার মাধ্যমে কোম্পানির বাইরের জব করতে পারবেন। েমন ফুল তাম বা পারত টাইম ইত্যাদি জব। ফুড ডেলিবারি, বিভিন্ন দোকান-পাঠ, হোটেল-রেস্টুরেন্ট ইত্যাদি। এই সব কাজ করতে চাইলে আপনাকে রোমানিয়া জব ভিসা বানাতে হবে। এই ভিসার দামও অনেক। প্রায় ১৩ লাখের মতো খরচ হবে জব ভিসায় রোমানিয়া কাজ করার জন্য। তবে অনেক সময় ১৪ লাখ টাকা দিয়ে রোমানিয়া জব ভিসা বানাতে হয়।

রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম

এই ভিসা একটু ব্যাতিক্রম। একটি ওয়ার্ক পারমিট হল যে কোনো আইনি অনুমোদনের জন্য একটি সাধারণ শব্দ যা একজন ব্যক্তিকে চাকরি নিতে দেয়। একটা রিয়েল বা জেনুইন ওয়ার্ক পারমিট মানেই প্রায় ৭০% ভিসা নিশ্চয়তা। এই ভিসায় অনেকে তাদের কাজের দক্ষতা বা অভিজ্ঞতার কারণে বিদেশ যেতে পারে না। রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম ১১ লাখ টাকা। অনেক সময় এই ভিসা সরকারি ভাবে করা যায়। তখন ৮ লাখের মধ্যে রোমানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বানানো সম্ভব হয়। তবে এই ভিসা বানানোর পূর্বে কাজের প্রতি অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

রোমানিয়া শ্রমিক ভিসার দাম

এই দেশের বেশির ভাগ মানুষ কোম্পানি বা অফিসের কাজ করে। কিন্তু বাইরের কিছু কাজের জন্য তাদের দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণে শ্রমিক নেই। এজন্য প্রতি বছর বিভিন্ন দেশে শ্রমিকের জন্য নিয়োগ দেয়। শ্রমিক ভিসায় রোমানিয়া কাজের সুযোগ রয়েছে। ৭ থেকে ৮ লাখ টাকার মধ্যে এই দেশের শ্রমিক ভিসা পেয়ে যাবেন। এই ভিসায় বিভিন্ন শ্রমিকের কাজ করানো হবে। সেটা হতে পারে কোনো কোম্পানিতে, অফিসে, বাড়িতে বা অন্য যেকোনো স্থানের। কম খরচে রোমানিয়া কাজ করতে চাইলে এই ভিসায় আসতে পারেন।

রোমানিয়া লেভার ভিসার দাম কত

লেভারের জন্য রোমানিয়া ভিসার আবেদন করতে বাংলাদেশের এজেন্সি বা দালালের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। অনেক সময় এই কাজে লোক নেওয়ার জন্য তারা নিয়োগ দিয়ে থাকে। এই নিগয়ের মাধ্যমে ভিসা বানিয়ে রোমানিয়া আসতে পারবেন। ৭ লাখ টাকা দিয়ে রোমানিয়ার লেভার ভিসা বানানো যাবে। আগে ৬ লাখ টাকা দিয়ে লেভার ভিসা পাওয়া গেছে। বর্তমানে ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা খরচ হয়।

রোমানিয়া সিজনাল ভিসার দাম

সিজনাল ভিসা হচ্ছে সময়সাপেক্ষও। এটি চুক্তি ভিত্তিক কাজের জন্য ভিসা দেওয়া হয়। কাজ শেষ হলেই ভিসার মেয়াদ শেষ হবে। পড়ে সেই কাজে পুনরায় জৈন না হতে পারলে দেশে চলে আসতে হবে। সাধ্রন্ত ৬ মান বা ১২ মাস সময় থাকে সিজনাল ভিসার। ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা খরচ করে সিজনাল ভিসা পেতে হবে। এছাড়া ভিসার দাম নির্ভর করবে কোম্পানির ধরনের উপর।

রোমানিয়া নন সিজনাল ভিসার দাম

এই ভিসার অনেক গুলো ক্যাটাগরি আছে। সিজনাল ভিসা ব্যাতিত বাকি ভিসা গুলো নন সিজনাল ভিসা। যেমন জব, কোম্পানি, কৃষি ভিসা ইত্যাদি। এই ভিসার কোনো মেয়াদ বা নির্ধারিত সময় থাকে না। আপনার একটি কাজ চলে গেলে পুনরায় এই ভিসা দিয়ে আরেক কাজ শুরু করতে পারবেন এই দেশে। ভিসার ধরনের উপরে নন সিজনাল ভিসার দাম নির্ভর করে। সেই অনুযায়ী নন সিজনাল ভিসার মূল্য ৭ লাখ থেকে ২০ বা ২৫ লাখ পর্যন্ত।

রোমানিয়া কৃষি ভিসার দাম কত

এটি কৃষি প্রধান দেশ নয়। তবুও এানে অনেক ধরনের কৃষি কাজ করা হয়। এই কাজ গুলো বাইরের দেশের মানুষ দ্বারা করিয়ে থাকে। উন্নত প্রযুক্তি বা যন্ত্রের সাহায্য চাষাবাদ বা কৃষি কাজ করে। ৬ থেকে ৭ লাখ ত্যাকা দিয়ে কৃষি ভিসা বানাতে পারবেন। এখানে কৃষি কাজের পাশাপাশি খামারের কাজও করানো হয়। এটি কৃষি কাজের মধ্যে ধরা হয়। যারা কম খরচে ভিসা বানাতে চান, তারা রোমানিয়ার কৃষি ভিসা বানিয়ে এই দেশের কৃষি কাজ করতে পারবেন। আগে ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা দিয়ে কৃষি ভিসা পয়ায় গেলোও বর্তমানে তার দাম বেড়েছে।

রোমানিয়া স্টুডেন্ট ভিসার দাম কত

এটি একটি উন্নত দেশ। এই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাও অনেক উন্নত। অনেক দেশ থেকে রোমানিয়া পড়াশুনা করার জন্য এসে থাকে। ফ্রিতেও স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া যায়। এজন্য তাদেরকে স্কলারশিপ পেতে হয়। এছাড়া আইইএলএলটিএস করে স্টুডেন্ট ভিসায় প্রায় অর্ধেক খরচে বিদেশ যাওয়া যায়। রোমানীয়ে স্টুডেন্ট ভিসার দাম ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা। যারা স্কলারশিপ পাবেন তারা ফ্রিতেই রোমানিয়া পড়ার সুযোগ পাবেন।

রোমানিয়া টুরিস্ট ভিসার দাম কত

চাকরি, পড়া শুনা বা ভ্রমণ সব কাজের জন্য এই দেশ সেরা। প্রতি বছর লাখ লাখ পর্যটক রোমানিয়া ঘুরতে আসে। এদের কে টুরিস্ট ভিসা বানাতে হয়। বাংলাদেশ থেকে ভিসা বানানোর পূর্বে এর দাম কেমন তা জেনে নেওয়া উচিৎ। এর কারণ বাংলাদেশের অনেক দালাল বা ভিসা এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা বানানোর সময় নানা ভাবে প্রতারিত হয়। কেউ নকল ভিসা দেয় আবার কেউ টাকা বেশি নেয়। বর্তমানে রোমানিয়া টুরিস্ট ভিসার দাম ৬ থেকে ৭ লাখ টাকার মধ্যে। পরিবারের সাথে গেলে প্রতিটি সদস্যের জন্য আলাদা আলাদা ভাবে টুরিস্ট ভিসা বানাতে হবে।

রোমানিয়া মেডিকেল ভিসা

এটি হচ্ছে যারা চিকিৎসার জন্য বিদেশ যায় তাদের জন্য। কোনো কারণে রোমানিয়া চিকিৎসা করানোর জন্য আসতে হলে আপনাকে মেডিকেল ভিসা বানাতে হবে। সব মিলিয়ে একটি মেডিকেল ভিসার দাম ৭ লাখের মতো। আগে ৬ লাখ টাকা দিয়ে মেডিকেল ভিসা বানিয়ে নেওয়া গেছে। বর্তমানে ৫০ থেকে ১ লাখ টাকা বেশি দিয়ে মেডিকেল ভিসা তৈরি করতে হয়।

রোমানিয়া ড্রাইভিং ভিসা

এই দেশে ড্রাইভিং করা অনেক নিরাপদ। যারা এই কাজে অভিজ্ঞ তাদের কে শুধু এই ভিসা দেওয়া হবে। বাংলাদেশের বিনা ড্রাইভিং ডকুমেন্ট ছাড়া দ্রাভিং ভিসা দেওয়া হয় না। রোমানিয়া ড্রাইভিং ভিসার দাম ৯ লাখ টাকা। তবে এখানে ড্রাইভিং করতে অনেক নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে। ঐ দেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স বানাতে হবে। অনেক এজেন্সি থেকে ৮ লাখ বা ৮ লাখ ৫০ হাজার দিয়ে দ্রাভিং ভিসা বান যায়।

রোমানিয়া ভিসা আবেদন করার নিয়ম

রোমানিয়া ভিসার আবেদন করতে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস লাগবে। এর মধ্যে পাসপোর্ট, এনআইডি কার্ড, বিএমইটি রেজিস্ট্রেশন, আপনার ছবি, ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণ হিসেবে IELTS সার্টিফিকেট, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট, সত্যায়িত কাগজপত্র ইত্যাদি। এই গুলো ব্যাতিত আরও অনেক ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে। যেভাবে ভিসা আবেদন করতে হয়।

  • বাংলাদেশের রোমানিয়ার জেনারেল কনস্যুলেট (Outer circular road- Dhaka)- এ উপস্থিত হয়ে রোমানিয়া ভিসা আবেদন ফরম সংগ্রহ করে তা পাসপোর্ট অনুযায়ী সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে।
  • ভিসা প্রসেসিং এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আবেদনপত্রের সাথে যুক্ত করে এম্বাসিতে জমা দিন।
  • আবেদন সম্পন্ন করার জন্য ছবি ও ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে এম্বাসিতে সাক্ষাৎকার সম্পন্ন করুন।
  • ভিসার ধরন অনুযায়ী নির্ধারিত প্রসেসিং ফি জমা দিন।
  • রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং এর জন্য ১৫ দিন থেকে সর্বোচ্চ ৬০ দিন সময় লাগে। আপনার ভিসা টি পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে ট্রাক করে তার স্ট্যাটাস জানতে পারবেন।

বাংলাদেশ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের- www.probashi.gov.bd এই সাইটে ভিজিট করে রোমানিয়া ভিসা আবেদন বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। আবেদনের পূর্বে সাইট টি ভিজিট করে দেখেনিবেন। ভিসা আবেদনের জন্য আপনাকে ফি প্রদান করতে হবে।

শেষ কথা

অনেক সময় ভুয়া এজেন্সি বা দালালের মাধ্যমে ভিসা বানাতে গিয়ে প্রতারিত হতে হয়। রোমানিয়া ভিসার দাম কত তা না জেনে ভিসা বানিয়ে টাকা নিয়ে প্রতারিত হয়।  তাই ভিসা বানানোর পূর্বে সেই এজেন্সি বা দালাল সম্পর্কে জেনে নিবেন। আপনার ভিসাটি বানানো হলে রোমানিয়া ভিসা চেক ওয়েবসাইট থেকে সতত্য যাচাই করবেন। টিকিট, ভিসা ও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানতে এই ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন।

আরও দেখুনঃ

রোমানিয়া ভিসা চেক করার নিয়ম পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে।

কানাডা ভিসা খরচ, ভিসার দাম কত ও ভিসা পাওয়ার উপায় ২০২৪