মালয়েশিয়া ভিসার দাম কত ২০২৪

মালয়েশিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশ। বেশির ভাগ বাঙালি কাজের জন্য বিদেশে গেলে এই দেশ বেছে নেয়। কারণ অন্যান্য দেশের তুলনায় মালয়েশিয়া যেতে খরচ কম হয়। এই দেশ টি পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো উন্নত না হলেও প্রতি বছর অনেক প্রবাসী কাজের উদ্দেশ্য মালয়েশিয়া উপস্থিত হয়। অনেকে এই দেশে কাজ করতে চান তাই মালয়েশিয়া ভিসার দাম কত? এখানে আসতে কত টাকা লাগবে তা জানতে চাচ্ছেন।

যেখানে ইউরোপের একটি দেশে বা আমেরিকা যেতে ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা লাগে, সেখানে সাধারণ এই দেশে ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা লাগে। যারা কম খরচে বিদেশ যেতে চান, তারা এই মালয়েশিয়াকে বেছে নিতে পারেন। এখানে লেভার, শ্রমিক, ফ্যাক্টরি, কল-কারখানা ও আরও বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ রয়েছে। এই পোস্টে মালয়েশিয়া কি কি ভিসা রয়েছে, এখানে বেতন কত ও মোট কত টাকা লাগবে তা বিস্তারিত শেয়ার করা হয়েছে।

মালয়েশিয়া ভিসার দাম কত

একটি দেশে আসার জন্য সেই দেশের নাগরিক হওয়া লাগে না, তবে সেই দেশের ভিসা অবশ্যই লাগবে। এই ভিসা কোথায় পাবেন? এই ভিসা আপনাকে টাকা দিয়ে বানাতে হবে। এজন্য বাংলাদেশে অনেক এজেন্সি আছে, যারা প্রতি বছর বিভিন্ন কাজে বাংলাদেশে থেকে মালয়েশিয়া লোক পাঠাচ্ছে। আপনারা এদের কে দালাল নামে চিনেন। একটি ভিসা বানাতে দেশ ও কাজের ধরন এর উপর টাকার পরিমাণ নির্ভর করে। বর্তমানে মালয়েশিয়া ভিসার দাম ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা।

এছাড়া এখানে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। প্রতি কাজের জন্য আলাদা আলাদা ভিসা আছে। এই ভিসার খরচও আলাদা আলাদা। কৃষি কাজের ভিসার দাম খুব কম। আর যদি অফিসের কাজ পেতে চান তাহলে এই ভিসার দাম ৬ থেকে ৭ লাখ টাকা হবে। তবে সবাই অফিসের কোণও কাজ পেতে পারে না। নিচের অংশ থেকে মালয়েশিয়া কি কি কাজ করতে পারবেন তা বিস্তারিত দেখুন।

মালয়েশিয়া ভিসার দাম কত ২০২৪

২০২৩ সালের দিকে বাংলাদেশ থেকে সকল দেশের ভিসার দাম বেড়েছে। আগের সময়ে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকার মধ্যে মালয়েশিয়া যাওয়া যেতো। অনেক ভিসায় ৩ থেকে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা লাগতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে একটি ভিসার দাম ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা লাগে। কৃষি ভিসায় বর্তমানে ৪ লাখ টাকায় মালয়েশিয়া যাওয়া যাবে।

মালয়েশিয়া কি কি ভিসা পাওয়া যাবে?

এক দেশে কয়েক প্রকারের ভিসা থাকে। যে যেরকম কাজের জন্য যাবে, তাকে সেই ধরনের ভিসা বানাতে হবে। যদি মালয়েশিয়া ঘুরতে যান তাহলে আপনাকে টুরিস্ট ভিসা বানাতে হবে। কাজের ভিসা বা অন্য কোনো ভিসা বানালে হবে না। নিচে মালয়েশিয়ার কয়েকটি ভিসার নাম দেওয়া আছে।

১। স্টুডেন্ট ভিসা
২। শ্রমিক ভিসা
৩। লেভার ভিসা
৪। বিজনেস ভিসা
৫। মেডিকেল ভিসা
৬। কৃষি ভিসা
৭। টুরিস্ট ভিসা

মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসার দাম কত

উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশ যেতেও ভিসা লাগে। ভিসা ছাড়া অন্য দেশে যাওয়া সম্ভব নয়। সব চেয়ে কম খরচে স্টুডেন্ট ভিসায় মালয়েশিয়া যেতে পারবেন। এছাড়া স্কলারশিপ পাওয়ার মাধ্যমে ফ্রিতেও মালয়েশিয়া পড়াশুনা করার জন্য যাওয়া যায়। মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসার দাম ২ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকা। এই ভিসার যাওয়ার মাধ্যমে শুধু পড়াশুনা করতে হবে। সেখানে কোনো কাজে পার্মানেন্ট কাজে যুক্ত হতে পারবেন না। তবে কিছু কিছু কাজ করা যাবে। যেগুলো ফুল টাইমের নয়।

মালয়েশিয়া শ্রমিক ভিসার দাম কত

এই দেশে বেশির ভাগ মানুষ আছে শ্রমিক ভিসায়। এখানে শ্রমিকদের জন্য অনেক কাজ রয়েছে। মালয়েশিয়া শ্রমিক ভিসা ভিসার দাম ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা। এই কাজে আপনার বেতন ৫০ হাজার থেকে আরও বেশি হবে। আপনার কাজের উপর বেতন দেওয়া হবে। আগের সময়ে ৪ থেকে ৫ লাখ টাকায় শ্রমিক ভিসা পাওয়া যেতো। কিন্তু ভিসার দাম ও খরচ বেড়ে যাওয়ার পর থেকে ৫ লাখ টাকার উপরে লাগে মালয়েশিয়া যেতে।

মালয়েশিয়া লেভার ভিসার দাম কত

এই দেশে লেভারদের জন্য প্রচুর কাজ আছে। আপনি কোম্পানির হয়েও লেভারের কাজ করতে পারবেন। লেভারের কাজে আসর জন্য লেভার ভিসা বানাতে হবে। মালয়েশিয়া লেভার ভিসা ভিসার দাম একই। এখানেও ৫ লাখ টাকার উপর খরচ করে লেভার ভিসা বানাতে হবে। বেতন কোম্পানি ভুক্ত হলে নির্ধারন করে দেওয়া হবে। ৪০ থেকে শুরু করে ৬০ হাজারের মতো বেতন পাবেন লেভার ভিসা থেকে। ২০২৩ সালের পর থেকে এই ভিসার দাম ১ থেকে ২ লাখ টাকার মধ্যে বেড়েছে। আর আপনারা যদি ভালো এজেন্সির দ্বারা ভিসা বানাতে পারেন তাহলে কিছুটা কমে ভিসা পেয়ে যাবেন।

মালয়েশিয়া বিজনেস ভিসার দাম কত

এটি হচ্ছে ব্যবসা করার জন্য এক ধরনের ভিসা। যারা মালয়েশিয়া গিয়ে ব্যবসা করতে চান, তারা বিজনেস ভিসা বানাবেন। এই ভিসা বানানোর মাধ্যমে ঐ দেশে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে পারবেন। বিজনেস ভিসার দাম একটু বেশি। মালয়েশিয়া বিজনেস ভিসার দাম হচ্ছে ৬ লাখ টাকা। ব্যবসার কাজে ও নিজের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে সেই দেশের পারমিশন লাগবে। ভালো এজেন্সির মাধ্যমে কিছুটা কমে বিজনেস ভিসা বানাতে পারবেন।

মালয়েশিয়া মেডিকেল ভিসার দাম কত

বিদেশে চিকিৎসার জন্য গেলেও ভিসা বানাতে হয়। অনেকে মালয়েশিয়া আসে চিকিৎসা করানোর জন্য। এই ক্ষেত্রে তাদেরকে মেডিকেল ভিসা বানাতে হয়। মালয়েশিয়া মেডিকেল ভিসার দাম ৪ থেকে ৫ লাখ টাকার মধ্যে। ভিসা এজেন্সির উপর এর দাম কম বেশি হবে। রোগীর সাথে যে আসবে তার জন্য মেডিকেল ভিসা বানাতে হবে।

মালয়েশিয়া কৃষি ভিসার দাম কত

এই দেশেও অনেক ধরনের কৃষি কাজের ব্যবস্থা আছে। ফসলের চাষ থেকে শুরু করে পশুর খামার ইত্যাদি। যারা কৃষি কাজ করতে চান, তারা মালয়েশিয়া কৃষি ভিসা বানিয়ে এই দেশের কৃষি কাজে অংশ নিতে পারেন। মালয়েশিয়া কৃষি ভিসার দাম ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা। এখানে অনেক ধরনের কিরশিক কাজ রয়েছে। আপনাকে যেকোনো একটি কাজ দেওয়া হবে। এছাড়া খামারের কাজও দিতে পারে কৃষি ভিসায়। আগের সময় ৩ লাখ ৫০ হাজারের মধ্যে কৃষি কাজের জন্য মালয়েশিয়ার কৃষি ভিসা পাওয়া যেতো।

মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসার দাম কত

এটি হচ্ছে কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত কাজের ভিসা। এই ক্ষেত্রে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন কোম্পানি থেকে বাংলাদেশে বিজ্ঞপ্তি দিবে। এই বিজ্ঞটিতে নির্ধারিত পরিমাণে লোক নেওয়া হবে। ততক্ষণ আপনাদের কে এই ভিসায় আসার জন্য সেই কোম্পানির জন্য ভিসা বানাতে হবে। এই ধরনের কাজ চুক্তিমূলক হলে সি কোম্পানির কাজ শেষে আপনাকে দেশে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। আবার নতুন কোম্পানির কাজ পেলে ভিসা বানিয়ে মালয়েশিয়া যেতে হবে।

মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা

এই দেশে অনেক কল কারখানা বা ফ্যাক্টরি আছে। প্রতি বছর সেখানে কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়। কাজের চাহিদা অনুযায়ী তারা লোক নিয়ে থাকে। এই ভিসায় গেলে আপনারা বিভিন্ন ধরনের কারখানায় বা ফ্যাক্টরিতে কাজ করতে পারবেন। এখানে যেতে ৪ লাখ ৫০ হাজার বা তার চেয়ে কিছু বেশি লাগবে।

মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসার দাম কত

ভ্রমণ বা বিদেশি ঘুরা-ঘুরি করতে গেলে অবশ্যই ভিসা নিয়ে যেতে হবে। এজন্য বিভিন্ন দেশে টুরিস্ট ভিসা পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। এক এক দেশের টুরিস্ট ভিসার দাম এক এক রকমের। মালয়েশিয়ার তুরিস ভিসার দাম ৫ থেকে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত। ভিসা বানানোর পর মালয়েশিয়া যে কয়দিন থাকবেন তার সম্পূর্ণ খরচ নিজেকেই বহন করতে হবে। এছাড়া আপনারা যে কয়জন সেখানে ঘুরতে যাবেন, তাদের প্রতেকের জন্যই আলাদা আলাদা মালয়েশিয়ার টুরিস্ট ভিসা লাগবে।

মালয়েশিয়া সিজনাল ভিসার দাম কত

এটি হচ্ছে এক প্রকারের চুক্তিসম্পন্ন কাজ। আপনার কাজের চুক্তি শেষ হওয়ার সাথে সাথে দেশে ফিরে আসতে হবে। যা কোম্পানি দ্বারা পরিচালিতও। মালয়েশিয়ার অনেক কোম্পানি কাজের জন্য লোক নিয়োগ দেওয়। তারা বিদেশেও এর বিজ্ঞপ্তি দেওয়। আপনারা চাইলে এই সিজনাল ভিসা বানিয়ে কোম্পানির সাথে কাজ করতে পারবেন। এর সময় সীমা ৬ মাস বা ১ বছর হতে পারে। এর পড়েই আপনার ভিসা শেষ হয়ে যাবে। তখন আবার কোনো নতুন সিজনাল ভিসা পেলে নতুন করে ভিসা বানাতে হবে।

মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা বেতন কত?

মালয়েশিয়া বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে। তাদের কাজও এক এক রকমের। কাজের ধরনের উপর মালয়েশিয়া কোম্পানি তাদের কর্মচারিদের বেতন দেওয়। এই দেশে কোম্পানি ভিসার বেতন ৪০ হাজার থেকে ৬০ হাজারের উপরে। আপনি কাজের উপর যত অভিজ্ঞ হবেন এবং কাজের মান যত বাড়বে আপনার বেতনও বাড়ানো হবে। এছাড়া যারা সিজনাল কোম্পানিতে চাকরি করবে তাদের কাজের সময় বেতনের চুক্তি করে নিবে। সেক্ষেত্রে বেতন কিছুটা আলাদা হবে। এই কাজ করে ৬০ থেকে ৮০ হাজার টাকাও বেতেওন পেতে পারেন।

মালয়েশিয়া যেতে কত টাকা লাগে 

এক এক দেশে যেতে এক এক রকমের টাকা খরচ হয়। কিন্তু অনাও দেশের থেকে মালয়েশিয়া যেতে কিছুটা কম লাগে। বর্তমানে মালয়েশিয়া যেতে ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা লাগে। তবে আরও অন্যান্য খরচ আছে। সেই সব কিছু মিলিয়ে ৬ থেকে ৭ লাখের মধ্যে হয়ে যাবে। মালয়েশিয়ার ভিসার দাম শুধু ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা। এছাড়া টিকিট, পাসপোর্ট ও অন্যান্য খরচ মিলিয়ে ৬ থেকে ৭ লাখ টাকা লাগে।

মালয়েশিয়া কলিং ভিসা কি

কিছু কিছু ক্ষেত্রে সরকারি ভাবে মালয়েশিয়া যাওয়া যায়। এই সরকারি ভিসাকে কলিং ভিসা বলা হয়। কলিং ভিসায় অনেক দিন থাকা যায়। তবে আপনাকে কি কাজ দেওয়া হবে তা কোম্পানি থেকে নির্ধারন করে দিবে।

মালয়েশিয়া কলিং ভিসা এজেন্সি

মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য আপনাকে ভিসা বা পাসপোর্ট বানাতে হবে। এজন্য আপনাকে দালাল বা ভালো এজেন্সি প্রয়োজন হবে। বাংলাদেশে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা এজেন্সি বা অন্যান্য ভিসার জন্য এই এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। নিচে তাদের লিস্ট গুলো দেওয়া আছে।

  • নিউ এজ ইন্টারন্যাশনাল, আরএল নাম্বার ০৭০৩
  •  গ্রীনল্যান্ড ওভানসীজ, আরএল নাম্বার ০৪০
  •  মেসার্স আল বোখারী ইন্টারন্যাশনাল, আরএল নাম্বার ৩০১
  • মেসার্স শাখ ফাইন্ডার ইন্টারন্যাশনাল, আরএল নাম্বার ১২৯৮
  •  বিনিময় ইন্টারন্যাশনাল, আরএল নাম্বার ০৫৩১
  • মেসার্স আমিয়ান ইন্টারন্যাশনাল, আরএল নাম্বার ১৩২৬
  •  আরভিং এন্টারপ্রাইজ, আরএল নাম্বার ০২১৫
  • মেসার্স সাউথ পয়েন্ট ওভারসিস লিমিটেড, আরএল নাম্বার ৬২২
  •  ইম্পেরিয়াল রিসোর্স লিমিটেড, আরএল নাম্বার ১২৭৪
  • মেসার্স আহমেন ইন্টারন্যাশনাল, আরএল নাম্বার ১১৪৬
  • মেসার্স আকাশ ভ্রমণ, আরএল নাম্বার ০৩৮৪

মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে

বর্তমানে মালয়েশিয়া ভিসা খোলা আছে। ২০২০ সালের দিকে এই ভিসা বন্ধ আছিলো। ২০২২ সাল থেকে পুনরায় মালয়েশিয়ার সকল ভিসা খুলে দেওয়া হয়েছে। আপনারা এখন যেকোনো ভিসা বানাতে পারেন। তবে ভিসা বানানোর পূর্বে সঠিক এজেন্সি খুঁজে বের করুন। প্রতারিত না হতে চাইলে ভিসা বানানোর পূর্বে সঠিকটা যাচাই করুন। ভুয়া এজেন্সি বা দালাল দিয়ে ভিসা বানালে মালয়েশিয়া যেতে পারবেন না।

মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে ও মালয়েশিয়া ভিসা আবেদন।

মালয়েশিয়া যেতে কত টাকা লাগে

মালয়েশিয়া যেতে ভিসার দাম, বিমানের টিকিট ও পাসপোর্ট এবং অন্যান্য খরচ সহ ৬ থেকে ৭ লাখ টাকা লাগবে। শুধু ভিসার জন্য খরচ হয় ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা। টিকিটের মূল্য ৪৯ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা। পাসপোর্ট এর জন্য ১০ থেকে ১৫ আহাজার টাকা। আরও অন্যান্য খরচ মিলিয়ে প্রায় ৬ লাখ টাকার উপরে মালয়েশিয়া যেতে খরচ হবে।

মালয়েশিয়া পাসপোর্ট এর দাম কত

ভিসার পাশা-পাশি আরেকটি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট হচ্ছে পাসপোর্ট। যেটি বাংলাদেশেই বানাতে হবে। তবে পাসপোর্ট এর দাম অনেক কম। এখন ১০ থেকে ১২ হাজার টাকার মধ্যে পাসপোর্ট বানানো যায়।

শেষ কথা

এই পোস্টে মালয়েশিয়া কি কি ভিসা পাওয়া যায়, ভিসার ধরন ও খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করেছি। আশা করছি এই পোস্ট আপনাদের ভালোলেগেছে এবং এখান থেকে মালয়েশিয়া ভিসার দাম কত এবং মালয়েশিয়া যেতে কত টাকা লাগে তা জানতে পেরেছেন। এই রকম আরও পোস্ট পেতে আমার সাথেই থাকুন। এই ওয়েবসাইটে ভিসা সম্পর্কে নির্ভুল তথ্য শেয়ার করা হয়।

আরও দেখুনঃ

মালয়েশিয়া কলিং ভিসার আজকের খবর ২০২৪। কলিং ভিসা

মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে ও মালয়েশিয়া ভিসা আবেদন।