ইতালি ভিসা খরচ, ভিসার দাম কত এবং আবেদন করার নিয়ম ২০২৪

ইউরোপের একটি দেশ ইতালি। যার রাজধানীর নাম হচ্ছে রোম। বিশ্বের সকল উন্নত দেশের মধ্যে একটি হচ্ছে ইতালি। এই দেশে রয়েছে নানা ধরনের কাজ। নিজ দেশের বেশির ভাগ মানুষ ভালো চাকরি করার অন্যান্য কাজ গুলো করানোর জন্য বাইরের দেশের মানুষ এখানে কাজের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়। ইতালি ভিসা বানিয়ে আপনিও এই কাজের সুযোগ পেতে পারেন। এখানে আসার জন্য অনেক টাকা খরচ করতে হয়। এজন্য ইতালি ভিসা খরচ কত এবং ইতালি আসতে কত টাকা লাগবে তা আপনাকে জানতে হবে।

যেহেতু এটি উন্নত দেশ তাই এখানে আসার জন্য আপনাকে লাখ লাখ টাকা খরচ করতে হবে। এছাড়া এই দেশে ভালো কাজ পেতে হলে অবশ্যই শিক্ষিত হতে হবে। আপনি যেই কাজের এখানে আসতে চান না কেনো আপনারদের প্রায় ১৫ লাখ টাকার উপরে লাগবে। আজকের পোস্টে ইতালি ভিসা ২০২৩, ইতালি ভিসার দাম কত, কিভাবে ইতালি ভিসা অনলাইন আবেদন করবেন এবং মোট কত টাকা লাগবে তার বিস্তারিত এখানে দেওয়া আছে।

ইতালিতে শ্রমিক নিয়োগ 2024

২০২৩ সালের মার্চের পড়ে ইতালি সরকার তাদের দেশের জন্য বিভিন্ন দেশের শ্রমিক নেওয়ার নিয়োগ দিয়েছিলো। তারা ৮২ হাজার ৭০৫ জন নতুন শ্রমিক নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এই নিয়োগ ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে। ইতালিতে শ্রমিক নিয়োগ 2023 অনুযায়ী আপনারা ভিসা  বানানোর মাধ্যমে বিভিন্ন কাজের জন্য ইতালিতে আসতে পারবেন। এখানে কৃষিকাজ, খামারের কাজ, শিল্প কল কারকখানার কাজ ইত্যাদি কাজের নিযুক্ত হতে পারবেন। শুধুমাত্র কৃষিকাজের জন্য নেওয়া হবে ২২ হাজার লোক নিয়োগ করা হয়েছে ইতালিতে। এছাড়া এই দেশে হোটেলের কাজ, রেস্টুরেন্ট এর কাজ ও বাসা বাড়ির কাজ করতে পারবেন। যারা যারা ইতালিতে আসতে চান তারা বিভিন্ন ভিসা বানিয়ে কাজের জন্য আসতে পারেন।

ইতালি ভিসা

কাজের ধরনের উপর ইতালির বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে। যাদের আলাদা আলাদা কাজ ও খরচ আছে। এখানে ইতালির কয়েকটি কাজের ভিসার নাম দেওয়া হয়েছে। ইতালিতে কি কি ভিসা রয়েছে তা নিচের তালিকা থেকে দেখুন। ইতালি কৃষি ভিসা

  • স্টুডেন্ট ভিসা
  • বিজনেস ভিসা
  • টুরিস্ট ভিসা
  • ইতালি স্পন্সর ভিসা
  • মেডিকেল ভিসা
  • কৃষি ভিসা
  • শ্রমিক ভিসা

ইতালি ভিসা খরচ

এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণের জন্য বা কাজের জন্য প্রধান ডকুমেন্ট হচ্ছে ভিসা। ভিসা ব্যাতিত এক দেশের নাগরিক অন্য দেশে দেতে পারবে না। এছাড়া এক দেশের ভিসা আরেক দেশে সচল নয়। বিভিন্ন দেশের জন্য সকল দেশের সরকার ভিসা নির্ধারিত করে দিয়েছে। বাংলাদেশে থেকে ইতালিতে যাওয়ার জন্য ভিসা বানাতে হবে। ভিসা বানাতে অনেক টাকা খরচ হয়। তবে এই খরচ ভিসার ধরনের উপর নির্ভর করে। এর মধ্যে রয়েছে টুরিস্ট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, জব ভিসা, শ্রমিক ভিসা, কৃষি ভিসা ও আরও অনেক।

ইতালিতে স্টুডেন্ট ভিসার দাম ও খরচ অনেক কম। অনেকে উচ্চশিক্ষার জন্য ইতালিতে আসে। তাদের কে স্টুডেন্ট ভিসায় এখানে আসতে হবে। বেশিরভাগ শিক্ষার্থীদেরকে স্কলারশিপ এর মাধ্যমে আসতে হয়। এর ফলে ভিসার দাম ও খরচ অনেক কম। এছাড়া যারা আইইএলটিএস করে বিদেশে যেতে পারে তাদের ভিসার খরচও অনেক কম লাগে।

ইতালি ভিসা খরচ ২০২৪

প্রতিটি দেশেই বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে। আপনাকে যেকোনো একটি ভিসা বেছে নিতে হবে। দেশভেদে ও কাজের ক্ষেত্রে ভিসার দাম এক এক রকম। যেমন বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব বা সিঙ্গাপুর যেতে বর্তমানে ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা লাগে। এর মধ্যেই এই দেশ গুলোতে কাজের জন্য দেশে পারবেন। কিন্তু বিশ্বের উন্নত দেশে বা ইউরোপের কোনো দেশে যেতে খরচ লাগবে এর ৪ থেকে ৬ গুন। এছাড়া সাথে পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যাংক ব্যালেন্স থাকতে হবে।

২০২৩ সালের দিকে সকল দেশের ভিসার দাম বেড়েছে। তাই ইতালিভিসার খরচ আগের থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সময়ে প্রতি ভিসায় ২ থেকে ৩ লাখ টাকা বা ৫ লাখের মতো বেশি লাগছে। সাধারণ ইতালিতে যেতে ১৮ থেকে ২০ লাখ টাকা লাগে। কাজের উপর নির্ভর করে ইতালি ভিসা খরচ ২০ লাখ থেকে ১৫ লাখ টাকা। নিচের অংশে ইতালি ভিসার নাম, ভিসার ধরন ও ভিসা খরচ সম্পর্কে আলনা করা হয়েছে।

ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা খরচ

যারা উচ্চশিক্ষার জন্য ইতালিতে যেতে চান, তাদের কে স্টুডেন্ট ভিসা বানাতে হবে। অন্যান্য ভিসার থেকে এই ভিসার দাম ও খরচ কিছুটা কম। এছাড়া যারা স্কলারশিপের মাধ্যমে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ পায় তাদের খরচ আরও কয়েক গুন কম। ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা খরচ ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা লাগে। স্কলারশিপে যাওয়ার সুযোগ থাকলে ৮ থেকে ১০ লাখ টাকার মধ্যে যাওয়া যাবে। যার যারা আইইএলটিএস করে ইতালিতে আসতে পারেন তাদের জন্য ভিসার দাম অনেক কম। যারা শিক্ষার্জনের জন্য এখানে আসবেন তাদের ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হবে।

ইতালি  বিজনেস ভিসা খরচ

বাণিজ্যিক কাজে ইতালিতে আসতে বিজনেস ভিসা প্রয়োজন। এছাড়া এই দেশে আপনি স্থায়ী ভাবে ব্যবসা করতে পারবেন। তাই আপনাকে পার্মানেন্ট বিজনেস ভিসা প্রয়োজন হবে। এই ভিসা থাকলে আপনি ইতালিতে যেকোনো ব্যবসা করার অনুমতি পাবেন। ইতালি  বিজনেস ভিসা খরচ ১২ লাখ থেকে ১৫ লাখ টাকা। ভিসা এজেন্সির উপরেও এর দাম নির্ভর করবে।

ইতালির টুরিস্ট ভিসার দাম

ইতালি একটি সুন্দর দেশ। এখানে কাজ ছাড়াও অনেকে যায় ভ্রমণের জন্য। এই দেশে দেখার মতো অনেক কিছু আছে। তবে যারা ভ্রমণের জন্য ইতালি আসে তারা আলাদা একটি ভিসা বানায়। পরিবারের সাথে আসতে চাইলে যে কয়জন সদস্য আছে তাদের সবার জন্যই ভিসা বানাতে হবে। যারা শুধুমাত্র ভ্রমণের উদ্দেশ্য ইতালি আসতে চান তাদের কে ইতালি টুরিস্ট ভিসা বানাতে হবে। এক জন সদস্যার জন্য ইতালির টুরিস্ট ভিসার দাম ১০ থেকে ১৩ লাখ টাকা। ভালো কোনো এজেসির মাধ্যমে ভিসা বানাতে পারলে এর খরচ আরও কম হতে পারে। পরিবারের সাথে আসলে প্রতিজনের জন্য ভিসা ও বিমান ভাড়া আলাদা আলাদা দিতে হবে।

ইতালি স্পন্সর ভিসার দাম

এটি হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানি থেকে নির্ধারিত কয়েক মাসের জন্য লোক নেওয়ার জন্য বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। এই ভিসায় অনেক লোক ইতালি যায়। এটি মূলত চুক্তিসম্পপন একটি ভিসা। এর নির্ধারিত কাজের সময় নেই। হতে পারে এটি ৬ মাসের জন্য বা ১-২ বছরের জন্য। স্পন্সর ভিসার মেয়াদ চলে গেলে আবারো নতুন করে চুক্তি করতে হবে বা সেই ভিসার মাধ্যমে কাজে যুক্ত হতে হবে। আর যদি ওইরকম কাজ আর না থাকে তাহলে আপনাকে দেশে ফিরে আসতে হবে। ১০ থেকে ১২ লাখ টাকার মধ্যে স্পন্সর ভিসায় ইতালি আসতে পারবেন। এছাড়া ইতালি স্পন্সর ভিসার দাম দালাল এবং কাজের সময়কাল এর উপর নির্ভর করে।

ইতালি মেডিকেল ভিসার দাম

উন্নতমানের চিকিৎসার জন্য ইতালি আসতে পারেন। এখানে অনেক কঠিন ও জটিল রোগের চিকিৎসা দেওয়া হয়। এজন্য আলাদাভেব একটি ভিসা তৈরি করে নিতে হবে। যার নাম হচ্ছে মেডিকেল ভিসা। এই ভিসার মাধ্যমে চিকিৎসা জনিত সকল কাজ করা যাবে। বাংলাদেশ বা দেশের যেকোনো দেশ থেকে ইতালি হাসপাতাল গুলো রোগীর চিকিৎসা করার জন্য ১২ থেকে ১৪ লাখ টাকা দিয়ে মেডিকেল ভিসা বানাতে হবে। আর আপনি যদি মেডিকেল রিলেটেড কোনো কাজ করতে চান তাহলে এই ভিসায় আসতে পারেন। তবে এটি চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

ইতালি কৃষি ভিসার দাম

এটি কৃষি প্রধান দেশ নেয়। তবে এখানেই অনেক ধরনের কৃষি কাজ রয়েছে। যেগুলো তারা দেশের বাইরের মানুষ দ্বারা করিয়ে থাকে। যারা কৃষি কাজে দক্ষ আছেন, তারা এই ভিসায় ইতালি আসতে পারেন। ১০ থেকে ১২ লাখ টাকার মধ্যে কৃষি ভিসায় ইতালি আসা যাবে। এখানে কৃষি কাজ করেও ভালো টাকা উপার্জন করতে পারবেন। কৃষি কাজের মধ্যে অনেক কাজ রয়েছে। এই কাজের মধ্যে খামারের কাজও আছে। ভালো একটি ভিসা এজেন্সির মাধ্যমে আসতে পারলে ১২ লাখ টাকার মধ্যে হয়ে যাবে। অন্যথায় কৃষি ভিসার দাম ১৪ থেকে ১৫ লাখ হতে পারে।

ইতালি শ্রমিক ভিসার দাম কত

প্রতি বছর এই দেশে হাজার হাজার শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়। কল কারখানা বা ফ্যাক্টরির কাজের জন্য ইতালিতে বেশির ভাগ মানুষ বাইরের দেশ গুলো থেকে যুক্ত করে। ১২ থেকে ১৩ লাখ টাকার মধ্যে শ্রমিক ভিসায় ইতালি আসতে পারেবেন। ইতালি  শ্রমিক ভিসার দাম হচ্ছে ১২ থেকে ১৫ লাখ টাকা। ভালো ভিসা এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা বানাতে পারলে ১২ লাখ টাকার মধ্যেই পেয়ে যাবেন।

ইতালি লেভার ভিসার দাম

লেভারের জন্য আলাদা চাকরি রয়েছে। দেশের বাইরে থেকেই লেভারের কাজের জন্য লোক নেওয়া হয় ইতালিতে। সেখানে বাংলাদেশ, ভারত বা পাকিস্তানের মানুষ বেশি যুক্ত হয়। ইতালি লেভার ভিসার দাম ১০ থেকে ১১ লাখ টাকা। সময়ের সাথে সব কিছুর দাম পরিবর্তন হয়। তাই যেকোনো সময় এই ভিসার দাম কম বা বেশি হতে পারে।

ইতালি কাজের ভিসা ২০২৪

ইতালিতে এই কাজ ব্যাতিত আরও অনেক কাজ রয়েছে। তো সাধারণত আপনি যেই কাজেই ইতালি যানা কেনো অনেক টাকা দিয়ে ভিসা বানাতে হবে। শুধু ইতালি নয় ইউরোপের উন্নত দেশে ভিসা পেতে ২০ থেকে ৩ লাখ টাকা লাগে। ইতালিতে কাজ করতে চাইলে ১০ লাখ থেকে শুরু করে ৩০ লাখ পর্যন্ত ভিসার দাম লাগবে।

ইতালি যেতে কত টাকা লাগে ২০২৪ কাজের ভিসা?

উপরের অংশে বেশ কয়েকটি ভিসার দাম নিয়ে আলোচনা করেছি। ইতালিতে নানা ধরনের কাজ রয়েছে। কাজের ধরনের উপর ভিসার দাম নির্ভর করে। যদি ভালো কাজের জন্য অর্থায় অফিসের কোনো কাজ পেতে চান, তাহলে ভিসার দাম ২৫ লাখ থেকে ৩০ লাখ লাগবে। সাধারণ আনের কাজের জন্য ভিসা পেতে ২০ থেকে ২২ লাখ টাকা দিয়ে ভিসা বানাতে হবে। যারা কৃষি কাজ, লেভারের কাজ, খামারের কাজ বা শ্রমিকের কাজ করতে ইতালিতে আসবেন তারা ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকার মধ্যেই ইতালি ভিসা পেয়ে যাবেন। অনেক দালাল আছে যারা বিদেশ পাঠানর জন্য অনেক টাকা নেয়। তাদের কাছে থেকে ভিসা বানাতে ১৭ থেকে ১৮ লাখ টাকা লাগবে সাধারণ কাজের ভিসার জন্য।

ইতালি ভিসা পাওয়া কি সহজ

কোণও জিনিস পাওয়া সহজ নয়। তাই এই দেশের ভিসা পেতেও খুব সহজ নয়। বর্তমানে বেশির ভাগ মানুষ বাংলাদেশের দালালদের কাছে দরা খেয়ে যায়। তারা ইতালি পাঠানোর জন্য টাকা নিয়ে ইতালিতে পাঠাতে পারে না, কারণ তাদের নিজেরদের কাছে ইতালির ভিসার নিয়োগ নেই। তাই এজন্য আপনাকে অনেক সচেতন হতে হবে। অনেক সময় বাংলাদেশে ইতালি ভিসায়র জন্য বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। ঐ সময় আপনারা ভিসা বানাতে পারবেন। এছাড়া শুধু ভিসার টাকা থাকলেই ইতালিতে যাওয়া যায় না। ইউরোপের যেকোনো দেশে যেতে ২০- ২২ লাখ টাকা দিয়ে ভিসা বানানোর পরেও তার কাছে তাদেরকে দেখানোর জন্য ৩০- ৪০ লাখ ব্যাংক ব্যালেস দেখাতে হয়।

ইতালি সিজনাল ভিসার দাম কত

এটি হচ্ছে সিজনাল অর্থাৎ শুধু সময় কালেই লোক নেওয়া হয়। এই ভিসার নির্ধারিত মেয়াদ থাকে। সিজনাল ভিসায় কোম্পানির মাধ্যমে লোক নেওয়া হয়। আপনি যে কাজের জন্য গেছেন সেই কাজ শেষ হলেই আপনার ভিসার মেয়াদ শেষ। এই ভিসার মেয়াদ সাধারণ ৬ মাস থেকে ১ বছর। ভিসার মেয়াদ শেষ হলে ঐ কাজ না থাকলে দেশে ফিরে আসতে হবে। ইতালি সিজনাল ভিসার দাম সাধারণত ১০ থেকে ১১ লাখ টাকা।

ইতালি ভিসা আবেদন লিংক

গুগলে বিভিন্ন দেশের ভিসার আবেদন ঠিকানা রয়েছে। এই আবেদন ঠিকানা থেকে আপনারা ভিসার জন্য ফরম পূরণের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। এই অংশে ইতালি ভিসা আবেদন লিংক গুলো শেয়ার করা হয়েছে। এই ঠিকানা গুলোতে ক্লিক করে ইতালি ভিসার আবেদন করতে পারবেন।

১। https://www.estri.it/visti/home/eng.asp
২। https://visa.vfsglobal.com/bgd/bn/ita/apply-visa

শেষ কথা

এটি একটি উন্নত ও ইউরোপিয়ান দেশ। তাই এই দেশে আসার জন্য লাখ লাখ টাকা খরচ করতে হয়। আবার এক বার ইতলাইতে চাকরি করতে পারলে মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই পোস্টে বিভন্ন ধরনের ভিসার দাম সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আশা করছি এখান থেকে ইতালি ভিসার দাম, খরচ ও ভিসার নাম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। ভিসা সম্পর্কিত আরও তথ্য জানতে আমার সাথেই থাকুন।

আরও দেখুনঃ

ইতালি ভিসা আবেদন করার নিয়ম ২০২৪।

রোমানিয়া ভিসা চেক করার নিয়ম পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে।

মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে ও মালয়েশিয়া ভিসা আবেদন।